স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজনে গতকাল রবিবার বেলা ৩টায় শহীদ হাসান চত্বরে, রাজধানী ঢাকায় শান্তিপূর্ণ মহাবেশের নামে বিএনপি-জামাত কর্তৃক পুলিশ হত্যা, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাস, নৈরাজ্যো ও প্রধান বিচারপতির বাসভবন ভাংচুরের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ’রসভাপতিত্ব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, অ্যাড. মুহা: শামসুজ্জোহা, সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান,যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক আরশাদ উদ্দিন আহম্মেদ চন্দন,চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন হেলা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের,জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রিপন মন্ডল,জেলা কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো: তহিদুর রহমান চন্দন ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কবির,চুয়াডাঙ্গা জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক নুরুন্নাহার কাকলী, যুগ্ন-আহবায়ক ও চুয়াডাঙ্গা জেলা জাতীয় মহিলা সংস্থা নাবিলা রুকসানা ছন্দা,জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরেফিন আলম রঞ্জু,চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম আসমান,সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান গরীব রুহানি মাসুম,জেলা ছাত্র লীগের সাবেক সহ-সভাপতি সাহাবুল হোসেন হোসেন প্রমুখ।
শান্তি সমাবেশে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেশের প্রতিটি মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করেছেন।
তেমনি চুয়াডাঙ্গা জেলায় বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি চুয়াডাঙ্গা ১ আসন থেকে বার বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের নেতৃত্তে বিএনপি জামায়াত আবার নৈরাজ্য সন্ত্রাসবাদ করে দেশকে অস্থিতিশীলতায় করতে চাইলে চুয়াডাঙ্গায় দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে।
দেশের মানুষকে শান্তিতে রাখতে তিনি বদ্ধ পরিকর। সেজন্য তিনি কোন ভাবেই জামায়াত বিএনপির সন্ত্রাসীদের হাতে আর দেশের মানুষকে তুলে দিতে চান না। অতীতে কোন সময় জামায়াত বিএনপির কাছে মানুষ নিরাপদ ছিলো না আর কোনদিন নিরপদ থাকতেও পারেনা।জনগনকে সাথে নিয়ে এই জামায়াত বিএনপিকে প্রতিহত করা হবে।
শান্তি সমাবেশে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, বিএনপির সন্ত্রাস নৈরাজ্যের ও ষড়যন্ত্র মূলক অপরাজনীতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সব সময় লড়তে প্রস্তুত। বাংলাদেশে বিএনপি ক্ষমতা থাকাকালীন এদেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারে নি। বিএনপির নৈরাজ্য সন্ত্রাসবাদ মৌলবাদের জবাব দিতে প্রস্তুত আওয়ামীলীগ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হলো জনগণের দল। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের সেবক হিসেবে ছিলো সব সময় থাকবে। সারা দেশব্যাপী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বাস্তবায়নে সব সময় আওয়ামীলীগ মাঠে থাকবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন দপ্তর সম্পাদক অ্যাড.আবু তালেব বিশ্বাস, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. নুরুল ইসলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড.তালিম হোসেন,উপ-প্রচার সম্পাদকশওকত আলী বিশ্বাস, সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য পিপি অ্যাড.বেলাল হোসেন,সহ পৌর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সকল ওয়ার্ড সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকগণ, পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এবিএম জহুরুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, , সদর উপজেলা পরিষদেরভমহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাদী মিলি,জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক গিণি ইসলাম, পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়া সাহাব, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক সোহরাব হোসেন, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি চুয়াডাঙ্গা শাখার সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম শাহান,চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুর রশিদ, গালিব, শেখ সেলিম, টুটুল, মোমিনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান নিপুল ও সাধারণ সম্পাদক এবং ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ্-আল মামুন রতন, পদ্মবিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: আলম মন্ডল, খাদিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান মোজাহিদুর রহমান জোয়ার্দ্দার লোটাস, আলুকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মো: হাবলুর রহমান (মেম্বার), নবগঠিত মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বিশ্বজিৎ ও সাধারণ সম্পাদক রফিক ডাক্তার, ও বাপ্পী আহমেদ, সাবেক অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান রিমন,সদর উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা ইমদাদুল হক আকাশ, আরিফিন রামিম, দিপু মন্ডল, ইভন, সাকিব, সাগর, সিহাব, পৌর ছাত্রলীগ নেতা সিহাব রাজ, রিজন, সাবিব, রিয়াদ, অর্ত, রুপক, আরোজ সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।