স্টাফ রিপোর্টার: দেশ বিরোধী অপশক্তি বিএনপি-জামায়াত কর্তৃক পুলিশ হত্যা, কাকরাইল মসজিদ ও রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স হাসপাতাল অগিসংযাগ, প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও দেশপ্রেমিক সাংবাদিক মহলর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ এবং বিএনপি-জামায়াতের দেওয়া হরতাল প্রতিরোধে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী যুবলীগ।
সকালের প্রথম প্রহ্নরে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের মোহাম্মদী শপিং কমপ্লেক্স সংলগ্ন অফিসে যুবলীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মিছিল সহকারে এসে সমবেত হয়। এরপর জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার শত শত নেতাকর্মীদের বিভিন্ন ইউনিটে ভাগ করে দেন। পরে যুবলীগের এসব নেতাকর্মীরা চুয়াডাঙ্গা শহরের একাডেমি মোড়, রেল বাজার, টার্মিনাল, পৌর কলেজ মোড়, স্টেশন, সরকারি কলেজ মাড়, চৌরাস্তার মাড়, কোর্ট মোড়, জীবননগর বাসস্ট্যান্ড মোড় ও ভিমরুল্লাহ-জেলখানা মোড়ে শান্তিপুর্ণভাবে অবস্থান নিয়ে হরতাল প্রতিরোধ করে মানুষের স্বাভাবিক চলাচল, যানবাহন চলাচল ও দাকানপাট খুলতে সাধারণ ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করে। যার ফলে চুয়াডাঙ্গার হরতাল ঢিলেঢালায় রুপ নেয়।
পরে বিকালে জেলা আওয়ামী যুবলীগের কার্যালয়ের সামনে থেকে নঈম হাসান জোয়ার্দ্দারের নেতৃত্বে বিক্ষাভ মিছিল বের হয়ে শহীদ হাসান চত্বরসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে যুবলীগের কাযালয়ে এসে শেষ হয়। মিছিল পরবর্তী সমাবশে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী যুবলীগর যুগ্ম আহবায়ক সামসুদ্দাহা মল্লিক হাসুর সভাপতিত্বে সমাবশে প্রধান অতিথি হিসব বক্তব্য রাখন জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলন, যেখানেই বিএনপি-জামায়াত নৈরাজ্য সষ্টি করবে, সেখানেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ এবং মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শখ হাসিনার নেতৃত্বে যুবলীগ প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। কেন্দ্রীয় যুবলীগের চেয়ারম্যান ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মাইনুল হাসন খান নিখিল যুবলীগকে সেই নির্দেশনায় দিয়েছেন। তাই আজ চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ ঐক্যবদ্ধ হয় বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখন জেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য সাজ্জাদুল ইসলাম লাভলু, আজাদ আলী, হাফিজুর রহমান হাফু, আবু বক্কর সিদ্দিক আরিফ, আলমগীর আজম খাকা।
এসময় উপস্তি ছিলন যুবলীগ নেতা পিরু মিয়া, শেখ শাহী, হাসানুল ইসলাম পলেন, বিপুল জেয়ার্দ্দার, জুয়েল জোয়ার্দ্দার, টিটু, ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রামীম হাসন সৈকত, পৌর ছাত্রলীগর সাবেক সহ-সভাপতি সানিউল শেখ সুইট, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য শেখ রাসেল, জেলা ছাত্রলীগর সাবেক সদস্য খালিদ মন্ডল, দিপু বিশ্বাস, তানভীর রেজাল্ট টুটুল,চুয়াডাঙ্গা পৌর ৩নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি রানা, সাধারণ সম্পাদক খানজাহান আলী, ৫নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আব্দুল আলিম, সহ-সভাপতি জুয়েল, ৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান আসাদ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ বিপ্লব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক লালটু, পদ্মবিলা ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব হাসন,মমিনপুর ইউনিয়ন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ছোট, বঙ্গ, শিমুল, মমিন, কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মাসুম, আমজদ, রিঙ্কু, মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা জাকির, আরও উপস্থিত ছিলেন,লোকমান হোসন, মহসিন হক রনি, টিপু, হীরা, মুনা,মামুন, আশা, সুমন, নামান, সজীব,শাওন রজা কবীর,হাসান,সজল,লিপটন, তারিক, রনি, জনি, শফিক, সিকদার, বাচু, আলতাফ, জিপু, তুষার, সাহান, জুয়ল, সবুজ, রাজন, আলা, রানা, বিপুল, সঞ্জু, রুবল, মিটু, বিদু, সুশাÍ, সুমন, সাঈদ, শাকর, রসূল, মাখলছ, মহাদব, চঞ্চল, জনি, জাহিদ, বিপ্লব,চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবক গ্রনা ও প্রকাশনা উপ-সম্পাদক শেখ আনায়ার, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান ফেরদৌস, নোমান, কাফি, তানজির, মিশা, টিলু, ছাত্রলীগ নতা ইমাদু ওয়াসিম, শাকিল আহমদ তূর্য, সাহব মাহমুদ, সাবির, কবির, জিম, বিপুল, নয়ন, আরিন, মেহেদী, সারুক, পাপন, শাভনসহ বিভিন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।