আলমডাঙ্গা অফিস :আলমডাঙ্গার বক্সিপুর গ্রামে মায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন করলেন মেয়ে ফুলি খাতুন। মায়ের কাছে প্রতরণা করে জমি লিখে নেওয়ার কথা ভিত্তিহীন দাবী করে ভাই-বোনদের টাকা দেওয়ার পর তার মা স্ব-জ্ঞানে তাকে জমি রেজিস্ট্রি করে দিয়েছে দাবী করে বুহস্পতিবার এ সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়। লিখিত সাংবাদিক সম্মেলনে লাল্টু আলীর স্ত্রী ফুলি খাতুন উল্লেখ করেন তার মা আমেনা খাতুনকে তিনি দেখা শোনা করতেন।
১২ বছর আগে তার মা জমি রেজিস্ট্রি করে দিতে চাইলে অন্য ভাইবোনদের প্রত্যেককে ১৫ হাজার টাকা দিলে আমার মা ২০০৯ ইং সালে আলমডাঙ্গা সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে এসে আমাকে ৬ শতক ৭২ পয়েন্ট জমি সুস্থ শরিরে সজ্ঞানে রেজিষ্ট্রি করে দেন। আমি গত ১২ বছর যাবৎ ঐ জায়গায় মাকে নিয়ে বসবাস করছি।আমার মাকে বসবাসের জন্য একটি ঘর নির্মান করে দিয়েছি,দীর্ঘ ১২ বছর আমার দুই ভাই ও বোন কেউ মাকে দেখে না,খোর পোষও দেয়না। সম্প্রতি গত কয়েকদিন আগে আমার দুই ভাই ও ছোট বোন ও তার স্বামী আমাদের বাড়ীতে এসে মাকে জমি ভাগ করে দিতে বলে।কিন্ত তারা যেহেতু সে সময় তারা জমি বাবদ প্রত্যেকে ১৫ হাজার টাকা করে মোট ৪৫ হাজার টাকা নিয়েছিল।আমরা সে কথা বলতে গেলে আমার ছোট ভাই ও তার স্ত্রী দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আমাকে কেটে ফেলতে গিয়েছিল। সে সময় প্রতিবেশি আজিবার ও বাসনা তাদের হাত থেকে রক্ষা করেন। তারা আমার মাকে জমি না দিলে মামলা করবে বলে হুমকি দেয়,এবং তারা গত ৩০ তারিখে আমার মাকে দিয়ে মিথ্যা তথ্য প্রদান করে আমার ও আমার স্বামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। আমি সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের নিকট এ ঘটনার তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছি।