দর্শনা অফিসঃ চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নের আকন্দবাড়িয়া গ্রামের ফার্মপাড়ার রহমানের স্ত্রীআলোচিত মাদক সম্রাজ্ঞী রহিমা। সে মাদক ব্যাবসা থেকে দূরে থাকার কথা শুনা গেলেও থেমে নেই তার দুই পুত্রবধূ লাল বানু ও আকলিমার মাদক ব্যাবসা। প্রশাসনের মাদক বিরোধী অভিযানের মধ্যেও নিরবে চালিয়ে যাচ্ছে মাদকের রমরমা ব্যাবসা।তারা কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে নিজ বাড়ি বসেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদকের ব্যাবসা।মাদক ব্যাবসা তাদের কাছে যেন নিত্য দিনের সঙ্গী হয়ে খোড়াক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের নেই কোন ভয় ডর। এর কারণ মামলা-মোকাদ্দমা তাদের কাছে মামলী বিষয়।যে কারণে মাদক ব্যাবসা বন্ধে তাদের না। তাদের শ্বাশুরী রহিমা ২০/২৫ টি মাদক মামলার আসামী হওয়ায় তারা নিজেদেরকে ব্যাবসা অটুট রেখেছে। আর নিজেদের স্বামী জনি ও রনি তাদের মাদক ব্যাবসাকে সহায়তা করছে।যার ফলে মাদক ব্যাবসায় তাদের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে।আর বংশ পরামপড়ার নিজেদের ঐতিহ্য মাদক ব্যাবসা টিকাতে ব্যাবসায় স্ত্রীদের সহযোগীতায় হাল ধরেছেন জনি ও রনি।আলোচিত রনির স্ত্রী আকলিমা ও জনির স্ত্রী লালবানুএখন মাদক বিকিকিনিতে রয়েছে শীর্ষে। তারা বর্তমানে পুলিশ-প্রশাসনের মাদক বিরোধী অভিযানকে তোয়াক্কা না করে নিরবে পরিচালনা করছেন মাদকের ব্যবসা। যে কারণে গ্রামের ফার্মপাড়ায় মাদক সেবনকারীদের আনাগোনা হ্রাস পাওয়ার বদলে বৃদ্ধি দেখা দিয়েছে। যেখানে মাদকের স্বর্গরাজ্য নামে পরিচিত ছিল আকন্দবাড়িয়া গ্রাম। সেই রাজ্যের পথন ঘটনায় পুলিশ-প্রশাসন। আর বর্তমানে গ্রামে দুই-একজন খুচরা মাদক ব্যাবসায়ীদের মধ্যে গ্রামের ফার্মপাড়ার রহমানের স্ত্রী আলোচিত রহিমার মাদক ব্যাবসা বন্ধ হওয়ার পরেও নিরবে তার ছেলে জনি, রনি ও তাদের স্ত্রী লালবানু ও আকলিমা নিরবে মাদক ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে করে ভুক্তভোগী এলাকাবাসির ধারনা রহিমা নিজেও মাদক ব্যাবসা ছাড়েনি। যেখানে তার উপস্থিতিতে তার দুই ছেলে ও স্ত্রীরা মাদক ব্যাবসা করছে সেখানে রহিমার মাদক ব্যাবসা বন্ধ নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। এছাড়া আকন্দবাড়িয়া গ্রামের গোরস্থান পাড়ার শিরি। সে গ্রামের আব্দুল আজিজের কন্যা ও হাসমত আলীর স্ত্রী। এরা সকলে গ্রামে নিজ বাড়ি বসে নিরবে মাদকের ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছে। তাই বিষয়টি আইন-শৃংঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *